May 5, 2024, 2:25 pm

তথ্য ও সংবাদ শিরোনামঃ
এড. এজে মোহাম্মদ আলীর দাফন সম্পন্ন সুন্দরবনের আগুন এখনও জ্বলছে ফায়ার সার্ভিস পৌঁছালেও আগুনের কাছে যেতে পারেনি। সুন্দরবনের আগুন, নেভানোর চেষ্টায় বন কর্মীরা। যশোর পরকীয়া রহস্য প্রেমিকার পরিকল্পনায় খুন, অবশেষে গ্রেফতার দুই। আনোয়ার হোসেন।নিজস্বপ্রতিনিধিঃ পরীক্ষার খাতায় মার্কস বেশি পেতে যৌন সম্পর্কের প্রস্তাব শিক্ষিকার। যশোর ও নড়াইল মহাসড়কের পিচ গলার ঘটনার তদন্তে দুদক। আরজেএফ’র উদ্যোগে বিশ্ব মুক্ত গণমাধ্যম দিবস পালিত। নারায়ণগঞ্জের বন্দরে সাংবাদিক বাদলকে হুমকি ও অপপ্রচারের বিরুদ্ধে ৩ জনকে আসামী করে অভিযোগ ভালুকায় পথচারীদের মাঝে পানি ও স্যালাইন বিতরণ। এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষার রেজাল্ট ১২ মে রবিবার। ভালুকায় মে দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত। ভালুকায় তীব্র তাপদাহে সর্বসাধারণের মাঝে পানি ও খাবার সেলাইন বিতরণ। আইবি বাংলো’র অর্থ আত্নসাতকারী সাইফুজ্জামান চুন্নু ধরাছোঁয়ার বাইরে বেনাপোলে বাস চাপায় নিহত ১ গুরুতর আহত ১। যশোরের অভয়নগর উপজেলায় ইজিবাইক ছিনতাইয়ের সময় স্থানীয়দের পিটুনিতে একজনের মৃত্যু। রাজশাহী মহানগরীর কুখ্যাত মাদক সম্রাট রাব্বি খাঁ আটক ভালুকায় বৃষ্টির জন্য ইসতিসকার নামাজ আদায়। পটুয়াখালীর রাঙ্গাবালী উপজেলার নিজকাটা খালে ভাসছে টর্পেডোর আকৃতির একটি বস্তু। জার্নালিস্ট ইউনিটি সোসাইটি (জেইউএস) এর প্রকাশিত “ত্রিমোহনা” সহ নিজের লিখা ও সম্পাদিত বেশকিছু ব‌ই মাননীয় মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রীকে উপহার দিলেন। ত্রিশালে ডাকাত দলের তিন সদস্য আটক। বেইলি রোড অগ্নিকাণ্ডে নিহতদের স্মরণসভা ওঅসচ্ছল পরিবারের মধ্যে আর্থিক সহায়তা বিতরণ। টংগিবাড়ী বাজারের পাশে ময়লার ভাগার ঝুঁকিতে পরিবেশ ও জনসাস্থ্য। টংগিবাড়ী উপজেলা প্রশাসন কতৃক তীব্র তাপদাহে সুপেয় পানির ব্যাবস্থা। বেনাপোল বন্দরে খালাসের অপেক্ষায় ভারত থেকে আমদানিকৃত ৩৭০ টন আলু পচন ধরতে শুরু করেছে। ভালুকায় তীব্র তাপদাহে সর্বসাধারণের মাঝে পানি ও খাবার সেলাইন বিতরণ। ভালুকায় দ্বিতীয় বিয়ে করায় ছেলের আঘাতে বাবার মৃত্যু। তীব্র গরমে খেটে খাওয়া মানুষের মাঝে খাবার সেলাইন বিতরণ করলেন ওসি কামাল। ভালুকায় ইউপি চেয়ারম্যানের বিচার দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল ও মানববন্ধন স্মারক লিপি প্রদান। ঈদগািঁও উপজেলা নির্বাচনে তিনটি পদে মনোনয়ন পত্র দাখিল করেছেন ১৭ জন প্রার্থী। ময়মনসিংহে আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় ভালুকা মডেল থানা শ্রেষ্ঠত্ব।

ব্রাহ্মণবাড়িয়া রেলস্টেশনে বেহাল নিরাপত্তা ব্যবস্থা।

ব্রাহ্মণবাড়িয়া রেলস্টেশনে বেহাল নিরাপত্তা ব্যবস্থা।

ব্রাহ্মণবাড়িয়া রেলস্টেশনে জিআরপি ফাঁড়িতে লোকবল সংকটে অপরাধীদের দৌরাত্ম্য বেড়েই চলছে। এক প্ল্যাটফরমে যাত্রী নিরাপত্তায় দায়িত্ব পালন করছে মাত্র একজন কনস্টেবল। তাছাড়া অচল রয়েছে স্টেশনের সিসি ক্যামেরা। প্ল্যাটফরমে নেই পর্যাপ্ত আলোর ব্যবস্থা। ১৫-২০টি আন্তঃনগর ও মেইল ট্রেনে বিভিন্ন দিকে এই স্টেশন থেকে যাতায়ত করে ৩ থেকে সাড়ে ৩ হাজার যাত্রী।

প্রতিদিন বিভিন্ন পথে চলাচলকারী আন্তঃনগর ও মেইল ট্রেন যাত্রাবিরতী করে এই স্টেশনে। প্রতিটি ট্রেনেই ঠাসাঠাসি ভিড় ঠেলে যাত্রীদের উঠতে হয়। আর এই সুযোগই কাজে লাগাচ্ছে অপরাধীরা। পকেট হাতড়ে বের করে নিচ্ছে মোবাইল-ম্যানিবেগ। ব্যাগ কেটে নিয়ে যাচ্ছে নানা মালামাল। টাকা-পয়সা, মোবাইল ও স্বর্ণালঙ্কার খোয়ানো যাত্রীদের হায়-আফসোস, কখনো কখনো কান্নার শব্দে ষ্টেশনের পরিবেশ বিষাদময় ওঠে। এ জন্য স্টেশনের বেহাল নিরাপত্তা ব্যবস্থাকেই দায়ী করেন যাত্রীরা।

তবে নিরাপত্তা দেখবালের দায়িত্ব যাদের তাদের অবস্থা আরো শোচনীয়। স্টেশনের ২ নম্বর প্ল্যাটফরমে জিআরপি পুলিশ ফাঁড়ি। নিয়মানুযায়ী এখানে থাকার কথা ইনচার্জ হিসেবে একজন এসআই, একজন এএসআই, একজন এটিএসআই ও ১৪ কনস্টেবল। কিন্তু সেখানে এখন সব মিলিয়ে লোকবল আছে ১১জন। ৩ বছর আগে এই ফাঁড়িতে কর্মরত ছিল ২২ কনস্টেবল। এখন এই সংখ্যা ৯ জনে দাঁড়িয়েছে। ক’দিন আগে ১০ জন থাকলেও সম্প্রতি একজন বদলি হয়ে গেছেন রাজশাহীতে। এটিএসআই পদও শূন্য হয়েছে সম্প্রতি।

বর্তমানে থাকা ১১ লোকবলের মধ্যে ২ কনষ্টেবলের ডিউটি রয়েছে আবার আশুগঞ্জে। বাকি সাতজনের মধ্যে ৪ কনস্টেবল পালাক্রমে ব্রাহ্মণবাড়িয়া স্টেশনের দুই প্ল্যাটফরমে ২৪ ঘণ্টা ডিউটি করেন। সেই হিসেবে এক প্ল্যাটফরমের নিরাপত্তা দায়িত্ব এক কনস্টেবলের ওপর। ফাঁড়ির এক কর্মকর্তা বলেন, ট্রেনে যদি ২০ কামড়া হয় তাহলে ৮০ দরজা। ৮০ দরজায় নজর রাখা এক কনস্টেবলের পক্ষে কঠিন। পুরো গাড়ির এমাথা-ওমাথা কাভার করা তার পক্ষে কতোটুকু সম্ভব। মেস ম্যানেজার, অফিসের দায়িত্ব পালন, ডাক নিয়ে যাওয়া, কোথাও কোন ঘটনা ঘটলে যাওয়ার দায়িত্ব পালন করতে হয় বাদবাকী ৫/৭ জনকে। এছাড়া ছুটিছাটা ও শারীরিক অসুস্থতায় নিয়মিতই ২/১ জন থাকছেন ডিউটির বাইরে। একজন কনস্টেবল ডিউটি শেষে ৬ ঘণ্টা সময় পাচ্ছে শুধু বিশ্রামের।

ফাঁড়ি ইনচার্জ মো. মোজাম্মেল খান বলেন-সীমিত লোকবল দিয়ে যাত্রীদের নিরাপত্তা বিধানের চেষ্টা করছেন তারা। ডিউটি না থাকলেও তারা সবাই ডিউটি করছেন। ট্রেন আসলে প্ল্যাটফরমে গিয়ে ট্রেনের দরজার পাশে দাঁড়াচ্ছেন। আসামি ধরছেন, চালান দিচ্ছেন। মালামাল উদ্ধার করছেন। সব কাজই করছেন তারা। এদিকে স্টেশনের ২ নম্বর প্ল্যাটফরমের সবকটি সিসি টিভি ক্যামেরায় অচল। ঢাকার পথে এই প্ল্যাটফরম থেকেই উঠতে হয় যাত্রীদের। আর এখান থেকে ঢাকা গন্তব্যেই যাত্রী হয় সবচেয়ে বেশি। প্ল্যাটফরমটিতে আলোর ব্যবস্থাও পর্যাপ্ত নয়। আর এসব সুযোগই কাজে লাগাচ্ছে অপরাধীরা। স্টেশনের ভারপ্রাপ্ত মাস্টার মো. শোয়েব জানান, তাদের ৯টি সিসি ক্যামেরার মধ্যে সচল আছে ৭টি। ২ নম্বর প্ল্যাটফরমের দুটি ক্যামেরায় অচল।

আমাদের প্রকাশিত তথ্য ও সংবাদ আপনার সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে শেয়ার করুন।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *




All Rights Reserved: Duronto Sotter Sondhane (Dusos)

Design by Raytahost.com